বিহার সেকেন্ডারি টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট বা BSTET হল বিহারের রাজ্য-স্তরের একটি পরীক্ষা, যা প্রতি বছর বিহার রাজ্যের অসংখ্য শিক্ষক পদের জন্য প্রার্থীদের যোগ্যতা নির্ধারণের জন্য পরিচালিত হয়ে থাকে। এই রাজ্য-স্তরের পরীক্ষাটি বিহার স্কুল এক্সামিনেশন বোর্ড (BSEB) দ্বারা পরিচালিত হয়।
ডাউনলোড করুন- WB Upper Primary TET Previous Years Questions
Bihar STET Exam 2025 সালে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। BSEB-এর অফিসিয়াল নোটিফিকেশন শীঘ্রই আসতে চলেছে বলা চলে, যা বিহার স্কুল এক্সামিনেশন বোর্ড-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। আসন্ন Bihar STET -এর প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য প্রথমেই দরকার Bihar STET Syllabus-কে ভালো করে বোঝা।
আরও পড়ুন- জেনে নিন Bihar STET সম্পর্কিত বিশদ তথ্য
STET Paper 1
অথবা
ডাউনলোড করুন- Jharkhand SSC Syllabus
STET Paper 2
Subject Combination for Secondary School Teacher (9-10)
Social Science Teacher- History, Geography, Political Science, Economics, -এর মধ্যে যে কোন দুটি বিষয় স্নাতক স্তরে পড়ে থাকতে হবে। আবশ্যিক বিষয় হিসেবে History বা Geography থাকতে হবে।
Language Teacher – Hindi, Sanskrit, Bengali, English, Urdu -যে কোন একটি বিষয় ডিগ্রি কোর্সের তিন বছরে পড়ে থাকতে হবে।
Science Teacher – Zoology , Botany , Chemistry- স্নাতক স্তরে পড়ে থাকতে হবে।
Math Teacher – ডিগ্রি কোর্সে অঙ্কের সাথে আবশ্যিক বিষয় হিসেবে Physics এবং Chemistry, Electronics, Computer Science , Statistics –এর মধ্যে একটি বিষয় পড়ে থাকতে হবে।
আরও পড়ুন- WB TET পরীক্ষার সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত
Bihar STET পরীক্ষা সম্পর্কিত আরও কিছু তথ্য
Bihar STET যাদের পাখির চোখ তাদের উচিত অবশ্যই Bihar STET Syllabus PDF টি সংগ্রহ করে প্রস্তুতি শুরু করা। সেই জন্য BSSEI নিয়ে এসেছে Bihar STET Exam Syllabus PDF, যা চাকরি প্রার্থীদের প্রস্তুতিতে বহুলাংশে সহায়তা করবে।
সিলেবাস (Syllabus) হলো কোনো নির্দিষ্ট কোর্স বা বিষয়ের পাঠ্যসূচির একটি পরিকল্পিত ও আনুষ্ঠানিক রূপরেখা। এটি শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং অভিভাবক—সব পক্ষের জন্যই এক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনামূলক দলিল। একটি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সিলেবাসের ভূমিকা অপরিসীম। এটি ঠিক করে দেয় একজন শিক্ষার্থী কী পড়বে, কতটুকু পড়বে এবং কোন বিষয়ের উপর বেশি জোর দিতে হবে।
লক্ষ্য নির্ধারণ ও পরিষ্কার দিকনির্দেশনা দেয়
সিলেবাস শিক্ষার্থীদের একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং পাঠ্যসীমা নির্ধারণ করে দেয়। বিশাল পাঠ্যবস্তুর ভেতর থেকে কোন অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ এবং পরীক্ষার জন্য প্রাসঙ্গিক, তা সিলেবাস দেখে বোঝা যায়। এতে শিক্ষার্থীরা অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত বিষয় পড়া থেকে বিরত থাকতে পারে এবং সময় ও শক্তি বাঁচে।
শিক্ষকদের পাঠদানে সুশৃঙ্খলতা আনে
শুধু শিক্ষার্থীদের জন্যই নয়, শিক্ষকদের কাছেও সিলেবাস একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। শিক্ষকরা সিলেবাস অনুসারে পাঠ পরিকল্পনা তৈরি করেন এবং সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে পাঠদান করেন। এতে শিক্ষার্থীরা পূর্ণাঙ্গ এবং পরীক্ষাভিত্তিক শিক্ষালাভে সক্ষম হয়।
সময় ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে
সিলেবাস দেখেই শিক্ষার্থীরা ঠিক করতে পারে কোন কোন বিষয় কঠিন বা সময়সাপেক্ষ, কোনগুলো তুলনামূলক সহজ। এর ফলে একটি সময়সূচি (study routine) তৈরি করে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া যায়। এটি পরীক্ষার আগের সময়ের মানসিক চাপ অনেকটাই কমিয়ে দেয়।
ফলাফল ও মূল্যায়নের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত
একটি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সাধারণত সিলেবাসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। যারা সিলেবাস অনুসারে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়, তারা পরীক্ষায় তুলনামূলক ভালো করে। সুতরাং, সিলেবাস একটি শিক্ষার্থীর ফলাফলের দিকনির্দেশক হিসেবেও কাজ করে।
আত্মবিশ্বাস ও মনোবল বাড়ায়
যখন একজন শিক্ষার্থী জানে তার পড়াশোনার গাইডলাইন কী এবং কোন বিষয়গুলোতে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, তখন তার মনোবল স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়। সে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আত্মবিশ্বাসী থাকে, এবং এটি ভালো ফলাফলের সম্ভাবনাও বাড়িয়ে দেয়।
পড়াশোনায় গতি ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখে
সিলেবাসে প্রতিটি অধ্যায় বা ইউনিট সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ক্রমে সাজানো থাকে, যা শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিকভাবে পড়াশোনা করতে সাহায্য করে। এতে হঠাৎ করে বড় চাপ তৈরি হয় না এবং পড়াশোনার গতি বজায় থাকে।
মানসিক প্রস্তুতি ও পরিকল্পনার সহায়ক
সিলেবাস একটি মানসিক প্রস্তুতির প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে। এটি দেখে শিক্ষার্থী বুঝতে পারে তাকে কতটা কঠিন বা সহজ বিষয় পড়তে হবে, ফলে মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে পারে এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোতে পারে।
প্রস্তুতিতে অগ্রাধিকার ঠিক করতে সাহায্য করে
সব বিষয় বা অধ্যায়ের গুরুত্ব সমান নয়। সিলেবাস থেকে বোঝা যায় কোন কোন অধ্যায় বেশি নম্বর বহন করে, বা কোন টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এতে শিক্ষার্থী অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রস্তুতি নিতে পারে।
লক্ষ্যভিত্তিক পড়াশোনা গড়ে তোলে
সিলেবাস শিক্ষার্থীদের একটি লক্ষ্যভিত্তিক (goal-oriented) পদ্ধতিতে পড়াশোনা করতে শেখায়। তারা জানে কোন বিষয়ের জন্য কতটা গভীর জ্ঞান অর্জন প্রয়োজন এবং কোন বিষয়ে শুধুমাত্র মূলধারার ধারণা থাকলেই চলবে।
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বড় ভূমিকা রাখে
বিশেষ করে যারা বোর্ড পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষা, বা সরকারি চাকরির পরীক্ষা দেয়, তাদের জন্য সিলেবাস অপরিহার্য। এই পরীক্ষাগুলোতে প্রশ্ন সিলেবাসভিত্তিক হয়, এবং অনেক সময় প্রশ্ন সিলেবাসের বাইরের কিছুই থাকে না। তাই এর যথাযথ অনুসরণ সফলতার মূল চাবিকাঠি।
বছরের শুরুতেই একগুচ্ছ খুশির খবর উপহার দিচ্ছে সরকার। চাকরি প্রার্থীদের...
WBPSC Clerkship 2024-25-এর ছোটো নোটিফিকেশন প্রকাশিত হয়ে গেছে। পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক...
পশ্চিমবঙ্গ সরকার বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা নিয়ে থাকে।...
RRB Group D লেভেল ১ পরীক্ষা ভারতীয় রেলওয়ে রিক্রুট্মেন্ট বোর্ড...