নিজের সেরা প্রস্তুতির জন্য Jharkhand SSC Exam Syllabus-এর PDFটি এখনই ডাউনলোড করে নিন

নিজের সেরা প্রস্তুতির জন্য Jharkhand SSC Exam Syllabus-এর PDFটি এখনই ডাউনলোড করে নিন

শিক্ষক হিসেবে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করার জন্য সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে এসেছে ঝাড়খণ্ড সরকার। JSSC অর্থাৎ Jharkhand Staff Selection Commission সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে একটি নির্ভরযোগ্য নাম।  ঝাড়খন্ড রাজ্যের সমস্ত সরকারি বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষক – শিক্ষিকা নিয়োগ হতে চলেছে খুব তাড়াতাড়ি। সেই জন্য Jharkhand SSC Exam Syllabus একজন পরীক্ষার্থীর কাছে হয়ে উঠতে পারে সফলতার চাবিকাঠি।

Download Now

ডাউনলোড করুন- WB SSC SLST Syllabus

ঝাড়খন্ড রাজ্যের  এই শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত নিয়মাবলি গত ২০.০৫.২০২৫ তারিখে প্রকাশিত হয়। এই নিয়োগে ঝাড়খন্ড ব্যতীত অন্যান্য রাজ্যের পরীক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। সর্বোপরি এই নিয়োগে বাংলা এবং সংস্কৃত বিষয়েও নিয়োগ হয়। আগে মাধ্যমিক (৯ – ১০ ) এবং উচ্চমাধ্যমিক ( ১১ – ১২ ) স্তরে পৃথকভাবে শিক্ষক নিয়োগ করা হতো ।

ডাউনলোড করুন- CTET Full Syllabus

কিন্তু এই বছর থেকে একটি পরীক্ষার মাধ্যমেই নিয়োগ হবে। অর্থাৎ ৯ – ১২ একটি নিয়োগ হবে।  এই পদের নাম হবে মাধ্যমিক আচার্য । এই পদের ক্ষেত্রে অন্য রাজ্যের পরীক্ষার্থীরা জেনারেল হিসেবে গণ্য হবে।

JSSC Exam: যোগ্যতার মানদণ্ড 

Jharkhand SSC পরীক্ষায় বসতে গেলে কি কি যোগ্যতার  প্রয়োজন দেখে নিন-

WhatsApp Group Join Now

Jharkhand SSC- শিক্ষাগত যোগ্যতা

  • সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর ( Post graduate ) ডিগ্রি থাকতে হবে।
  • এর সঙ্গে B.Ed ডিগ্রি থাকতে হবে।
  • প্রার্থী যে বিষয়ে আবেদন করবে সেই বিষয়টি স্নাতক স্তরে পড়ে থাকতে হবে।
  • বিশেষ শিক্ষা আচার্যদের ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির সাথে Special B.Ed ডিগ্রি থাকতে হবে।

ডাউনলোড করুন- WB SLST 17 Years PYQ 

Jharkhand SSC- বয়সসীমা

JSSC পরীক্ষায় সাধারণত বয়সসীমা থাকবে নূন্যতম ২১ বছর থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত। তবে ঝাড়খন্ড ব্যতীত সমস্ত রাজ্যের পরীক্ষার্থীদের সাধারণ জাতিভুক্ত ধরা হবে।

  • এই বয়সসীমা হিসেব করা হবে ১লা আগস্ট অনুযায়ী।

ডাউনলোড করুন-  WB Upper Primary TET Syllabus

JSSC Exam: নির্বাচন পদ্ধতি

  • দুটি ধাপে নিয়োগ হবে।
  • দুটি পত্রে লিখিত পরীক্ষা ।
  • প্রশ্নের ভাষা হিন্দি ও ইংরেজিতে হবে।
  • MCQ টাইপ প্রশ্ন হবে।
  • নেগেটিভ মার্ক নেই ।
  • প্রথম পত্রে নূন্যতম ৩৩ % নম্বর পেলে তবেই দ্বিতীয়পত্রের উত্তরপত্র মূল্যায়ণ করা হবে।
  • প্রথম পত্রের নম্বর যোগ হবে না। শুধুমাত্র দ্বিতীয় পেপারের নম্বরের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে।
  • স্নাতক স্তরের প্রশ্ন হবে।

ডাউনলোড করুন- WB Upper Primary TET Previous Years Questions

Jharkhand SSC Exam: সিলেবাস 

Jharkhand SSC পরীক্ষার জন্য কোন কোন বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে জেনে নিন

প্রথম পত্র- সাধারণ জ্ঞান, বাংলা এবং ইংরেজি

দ্বিতীয় পত্র- বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন

পরীক্ষার প্যাটার্ন

প্রথম পত্র

দ্বিতীয় পত্র 

বিষয়

নম্বর

বিষয়

নম্বর

সময়

সাধারণ জ্ঞান

১০০

বিষয় ভিত্তিক প্রশ্ন

৩০০

৩ ঘন্টা প্রতি পেপারে

বাংলা ও ইংরেজি

১০০

মোট

২০০

Jharkhand SSC Exam Syllabus-এর গুরুত্ব

সিলেবাস (Syllabus) হলো কোনো নির্দিষ্ট কোর্স বা বিষয়ের পাঠ্যসূচির একটি পরিকল্পিত ও আনুষ্ঠানিক রূপরেখা। এটি শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং অভিভাবক—সব পক্ষের জন্যই এক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনামূলক দলিল। একটি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সিলেবাসের ভূমিকা অপরিসীম। এটি ঠিক করে দেয় একজন শিক্ষার্থী কী পড়বে, কতটুকু পড়বে এবং কোন বিষয়ের উপর বেশি জোর দিতে হবে।

লক্ষ্য নির্ধারণ ও পরিষ্কার দিকনির্দেশনা দেয়
সিলেবাস শিক্ষার্থীদের একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং পাঠ্যসীমা নির্ধারণ করে দেয়। বিশাল পাঠ্যবস্তুর ভেতর থেকে কোন অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ এবং পরীক্ষার জন্য প্রাসঙ্গিক, তা সিলেবাস দেখে বোঝা যায়। এতে শিক্ষার্থীরা অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত বিষয় পড়া থেকে বিরত থাকতে পারে এবং সময় ও শক্তি বাঁচে।

শিক্ষকদের পাঠদানে সুশৃঙ্খলতা আনে
শুধু শিক্ষার্থীদের জন্যই নয়, শিক্ষকদের কাছেও সিলেবাস একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। শিক্ষকরা সিলেবাস অনুসারে পাঠ পরিকল্পনা তৈরি করেন এবং সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে পাঠদান করেন। এতে শিক্ষার্থীরা পূর্ণাঙ্গ এবং পরীক্ষাভিত্তিক শিক্ষালাভে সক্ষম হয়।

সময় ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে
সিলেবাস দেখেই শিক্ষার্থীরা ঠিক করতে পারে কোন কোন বিষয় কঠিন বা সময়সাপেক্ষ, কোনগুলো তুলনামূলক সহজ। এর ফলে একটি সময়সূচি (study routine) তৈরি করে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া যায়। এটি পরীক্ষার আগের সময়ের মানসিক চাপ অনেকটাই কমিয়ে দেয়।

ফলাফল ও মূল্যায়নের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত
একটি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সাধারণত সিলেবাসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। যারা সিলেবাস অনুসারে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়, তারা পরীক্ষায় তুলনামূলক ভালো করে। সুতরাং, সিলেবাস একটি শিক্ষার্থীর ফলাফলের দিকনির্দেশক হিসেবেও কাজ করে।

আত্মবিশ্বাস ও মনোবল বাড়ায়
যখন একজন শিক্ষার্থী জানে তার পড়াশোনার গাইডলাইন কী এবং কোন বিষয়গুলোতে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, তখন তার মনোবল স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়। সে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আত্মবিশ্বাসী থাকে, এবং এটি ভালো ফলাফলের সম্ভাবনাও বাড়িয়ে দেয়।

পড়াশোনায় গতি ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখে
সিলেবাসে প্রতিটি অধ্যায় বা ইউনিট সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ক্রমে সাজানো থাকে, যা শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিকভাবে পড়াশোনা করতে সাহায্য করে। এতে হঠাৎ করে বড় চাপ তৈরি হয় না এবং পড়াশোনার গতি বজায় থাকে।

মানসিক প্রস্তুতি ও পরিকল্পনার সহায়ক
সিলেবাস একটি মানসিক প্রস্তুতির প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে। এটি দেখে শিক্ষার্থী বুঝতে পারে তাকে কতটা কঠিন বা সহজ বিষয় পড়তে হবে, ফলে মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে পারে এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোতে পারে।

প্রস্তুতিতে অগ্রাধিকার ঠিক করতে সাহায্য করে
সব বিষয় বা অধ্যায়ের গুরুত্ব সমান নয়। সিলেবাস থেকে বোঝা যায় কোন কোন অধ্যায় বেশি নম্বর বহন করে, বা কোন টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এতে শিক্ষার্থী অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রস্তুতি নিতে পারে।

লক্ষ্যভিত্তিক পড়াশোনা গড়ে তোলে
সিলেবাস শিক্ষার্থীদের একটি লক্ষ্যভিত্তিক (goal-oriented) পদ্ধতিতে পড়াশোনা করতে শেখায়। তারা জানে কোন বিষয়ের জন্য কতটা গভীর জ্ঞান অর্জন প্রয়োজন এবং কোন বিষয়ে শুধুমাত্র মূলধারার ধারণা থাকলেই চলবে।

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বড় ভূমিকা রাখে
বিশেষ করে যারা বোর্ড পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষা, বা সরকারি চাকরির পরীক্ষা দেয়, তাদের জন্য সিলেবাস অপরিহার্য। এই পরীক্ষাগুলোতে প্রশ্ন সিলেবাসভিত্তিক হয়, এবং অনেক সময় প্রশ্ন সিলেবাসের বাইরের কিছুই থাকে না। তাই এর যথাযথ অনুসরণ সফলতার মূল চাবিকাঠি।

Downloads

JSSC Exam Paper 1 Syllabus

Jharkhand SSC Bengali Syllabus

Jharkhand SSC Pol Science Syllabus

Jharkhand SSC Philosophy Syllabus

Jharkhand SSC Sociology Syllabus

Jharkhand SSC Sociology Syllabus

Related Articles

NET Paper 1 and Paper 2 Batch AD
BPSC TRE 4.0 Batch

Connect with Us

WhatsApp
<