কীভাবে আপনি একজন সফল সহকারী অধ্যাপক হবেন? রইল একটি সংক্ষিপ্ত পথনির্দেশিকা

কীভাবে আপনি একজন সফল সহকারী অধ্যাপক হবেন? রইল একটি সংক্ষিপ্ত পথনির্দেশিকা

সারা বিশ্বে, শিক্ষকতা একটি মর্যাদাপূর্ণ এবং সম্মানজনক পেশা হিসাবে বিবেচিত হয়। ভারতবর্ষে শিক্ষকদেরকে পথপ্রদর্শক হিসেবে দেখা হয়, তারা কেবলমাত্র অন্যদের পথ নির্ধারণই করে না, বরং তাদের মানসিক ও প্রাক্ষোভিক বিকাশে সহায়তা করেন। শিক্ষক কিংবা প্রফেসরদের নানা ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। প্রফেসর হতে গেলে অনেকগুলি জটিল ধাপ অতিক্রম করতে হয়। 

কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসররা তাদের বিভাগ ও প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার পাশাপাশি গবেষণার কাজও করেন। একজন প্রফেসরের একটি সাধারণ কর্মজীবনের পথের মধ্যে রয়েছে গবেষণা, ডক্টরেট ডিগ্রী প্রাপ্তি, শিক্ষাদানের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করা।  এর জন্য প্রয়োজন গভীর অধ্যবসায় এবং দৃঢ়তা। 

ভারতে প্রফেসর পদের প্রকারভেদ 

  • সহকারী অধ্যাপক: সহকারী অধ্যাপকদের বিষয় সম্পর্কিত পাঠদানের পাশাপাশি অন্যান্য নানা একাডেমিক দায়িত্ব যেমন- কোর্স পরিচালনা, বক্তৃতাদান এবং পাঠ প্রস্তুতি ইত্যাদির  জন্য দায়িত্বশীল থাকতে হয়। সিনিয়র অধ্যাপক শিক্ষার্থীদের জন্য যে সমস্ত একাডেমিক ক্রিয়াকলাপগুলি অর্পণ করেন তার ট্র্যাক রাখার ক্ষেত্রেও দায়বদ্ধ থাকতে হয় সহকারী অধ্যাপককে।
  • সহযোগী অধ্যাপক: একজন সহযোগী অধ্যাপককে পাঠদানের সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য নানা বিষয়ে যেমন: কনফারেন্সে যোগদান, গবেষণা পরিচালনা, শিক্ষাদান, প্রশাসনিক সমস্যা সমাধান এবং শিক্ষার্থীদের কোর্সওয়ার্ক তত্ত্বাবধান করা ইত্যাদি কাজেও যুক্ত থাকতে হয়। 
  • বিভাগীয় প্রধান: বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে এক একটি বিভাগ একজন HOD বা বিভাগীয় প্রধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। 
  • গবেষক: গবেষকদের মূলত গবেষণা করতে হয়। নানা পরীক্ষা এবং তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে বিষয়গত দক্ষতার ক্ষেত্র সম্পর্কে গবেষণাপত্র তৈরি করতে হয়।

সহকারী অধ্যাপকের জব প্রোফাইল

অধ্যাপকের পদ হল একটি কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামো বলা চলে। এই  পদ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিবরণ নিম্নরূপ:

  • শিক্ষকতা ও গবেষণার সমন্বয়ে একটি স্থায়ী পদ এটি।
  • বেশিরভাগ সময় ডক্টরেট ডিগ্রির  প্রয়োজনতা লক্ষ্য করা যায়।
  • একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর একজন সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক বা অধ্যাপক বা বিভাগীয় প্রধান হিসেবে পদোন্নতি পেতে পারেন।
  • গবেষণায় অংশগ্রহণ করা, কনফারেন্সে বক্তৃতা দেওয়া ছাড়াও  নিজেদের বিষয়ের বিশেষজ্ঞ হিসেবে খ্যাতি তৈরি করতে ।
  • স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর উভয় ডিগ্রিকোর্সেই তারা পাঠদান করে থাকেন ।
  • একাডেমিক কমিটি এবং অন্যান্য ধরণের পরিষেবা চালানোর কাজেও যুক্ত থাকেন৷

সহকারী অধ্যাপক পদটি একটি চাহিদাপূর্ণ কর্মজীবনের পথ, যা শিক্ষার্থীদের সরাসরি নির্দেশ দিতে এবং গবেষণা পরিচালনার কাজ করতে এবং মানব জ্ঞানের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে সক্ষম করে।

আরও পড়ুনUGC NET পরীক্ষার পরবর্তীতে ক্যারিয়ারের কী সুযোগসুবিধা রয়েছেঃ রইল তারই বিস্তারিত আলোচনা

যোগ্যতার মানদণ্ড:

একজন সহকারী অধ্যাপক হওয়ার জন্য কিছু বিশেষ যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করতে হয়- 

প্রথমত,  একটি ভালো একাডেমিক রেকর্ড থাকা সংজ্ঞায়িত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে  বিশেষ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে মাস্টার্স ডিগ্রি স্তরে কমপক্ষে 55% নম্বর সহ উত্তীর্ণ হতে হয়।

আবেদনকারীকে অবশ্যই UGC এবং CSIR দ্বারা অনুষ্ঠিত National Eligibility Test  (NET) বা UGC দ্বারা গৃহীত অনুরূপ পরীক্ষা, যেমন- SLET বা SET ইত্যাদিতে পাশ করতে হবে।

ভারতে সহকারী অধ্যাপক ভূমিকা এবং দায়িত্ব:

ভারতে একজন সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করার আগে, এই পেশাটি সঠিক পছন্দ কিনা তা প্রথমেই নির্ধারণ করতে হবে। নিম্নে একজন ভারতীয় সহকারী অধ্যাপকের দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে আলোচনা করা হল- 

  • বিভিন্ন শিক্ষণ কৌশলগুলির বিকাশ ঘটানো এবং সংযুক্ত করা। 
  • স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর উভয় স্তরের শিক্ষার্থী, যারা নিজস্ব দক্ষতা প্রদর্শনের ক্ষেত্রে নিয়োজিত তাদের নির্দেশনা প্রদান করতে হয়।
  • শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিদিন পাঠ পরিকল্পনা এবং উদ্দেশ্য প্রস্তুত করতে হয়।
  • শিক্ষার্থীদের তাদের অধ্যয়ন বিষয়ক বিকাশে সহায়তা করা।
  • গবেষণার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সমর্থন করা।
  • শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি এবং অধ্যয়ন দক্ষতা বার বার পরীক্ষা করুন।
  • অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের সমর্থন বা সহায়তা প্রদান করা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার বিষয় অন্যান্য জার্নাল এবং একাডেমিক ক্ষেত্রে প্রকাশন করা উচিত।
  • উপযুক্ত পরিকাঠামো প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষমতার উন্নতিতে সহায্য করা।
  • অধিদপ্তরের কর্মকান্ডে সহায়তা প্রদান।
  • শ্রেণীকক্ষে একটি পরিবেশ তৈরি করা যা কৌতূহলকে উদ্দীপিত করে।
  • বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি অন্যান্য বিভাগ,  বাইরের কলেজ, স্কুল ও অন্য কোম্পানির সাথে কার্যকর যোগাযোগে নিযুক্ত থাকা।

যদি উপরের দায়িত্বগুলি সঠিকভাবে পালন করা যায় তাহলে একজন সহকারী অধ্যাপক হওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ।

আরও পড়ুন- B.Ed অথবা NET কোনটি আপনার শিক্ষকতার সুপ্ত স্বপ্নকে পূরণ করতে সক্ষম? বিশদে জেনে নিন এই আর্টিকেল থেকে

একজন সহকারী অধ্যাপক হওয়ার জন্য যে যে  দক্ষতাগুলি থাকা প্রয়োজনীয় :

গবেষণা দক্ষতা

  • গবেষণা পদ্ধতির সম্পর্কে শৃঙ্খলিত ও বিস্তৃত জ্ঞান।
  • পরিসংখ্যানগত/ বিশ্লেষণীয় দক্ষতা।
  • পাণ্ডিত্যপূর্ণ লেখনী এবং প্রকাশনার দক্ষতা।
  • ল্যাব ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা।

শিক্ষাদানের দক্ষতা

  • বিষয় সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকা আবশ্যক।
  • উপস্থাপনা/পাবলিক স্পিকিং স্কিল।
  • কোর্স এবং কারিকুলাম ডিজাইনের কৌশলে উন্নতি ঘটানো।
  • শিক্ষার্থীদের নির্দেশনা দান করা। 
  • কার্যকর শিক্ষাবিদ্যার প্রয়োগ করা।

সাংগঠনিক দক্ষতা

  • সাংগঠনিক ক্ষমতা এবং সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা।
  • টিমওয়ার্ক করা এবং সহযোগিতার ক্ষমতা।
  • ব্যক্তিগত গুণাবলী এবং যোগাযোগের দক্ষতা।
  • পরিচালনার দক্ষতা এবং নেতৃত্বদান।

সহকারী অধ্যাপকের জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা:

সহকারী অধ্যাপকের পদ অর্জনের প্রধান পদ্ধতি হল প্রবেশিকা পরীক্ষা, কি কি পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী অধ্যাপকের পদ অর্জন করা যায় নীচে  সেগুলিকে তালিকাভুক্ত করা হল :

NET: National Eligibility Test বা NET যা UGC NET নামেও পরিচিত। এটি একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা যা ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA) দ্বারা পরিচালিত। জুনিয়র রিসার্চ ফেলোশিপ (JRF) বা লেকচারশিপ(L.S) এর জন্য প্রার্থীদের বেছে নেওয়ার জন্য এই পরীক্ষাটি হয়ে থাকে। অর্থাৎ তারা সহকারী অধ্যাপক হওয়ার জন্য যোগ্য কিনা তা দেখতে। এই পরীক্ষায় যোগ্যতা অর্জনের জন্য, একজন প্রার্থীকে অবশ্যই UGC অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত কমপক্ষে 55% নম্বর সহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

GATE: ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক যোগ্যতার পরীক্ষা এই (GATE)।  GATE কমিটি,  IISc ব্যাঙ্গালোর এবং সাতটি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (IITs) সহ বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের ফ্যাকাল্টি সদস্যদের নিয়ে গঠিত। এটি স্নাতক যোগ্যতা পরীক্ষা পরিচালনা করে। সমগ্র ভারতে অন্যতম প্রতিযোগিতামূলক প্রবেশিকা পরীক্ষা হল এই GATE। এর স্কোর একটি Ph.D. এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে, এবং অধ্যয়নের কাগজপত্র Ph.D হিসাবে প্রকাশিত হয়। থিসিস সহ আইআইটি বা এনআইটি-তে অধ্যাপক বা লেকচারার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারা যায় এর দ্বারা।

UGC-CSIR NET: CSIR NET হল একটি জাতীয় স্তরের পরীক্ষা যা ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA) দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি জুনিয়র রিসার্চ ফেলোশিপ (JRF) এবং বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সহকারী অধ্যাপক পদের প্রার্থীদের শনাক্ত করার জন্য হয়ে থাকে। এই যোগ্যতা পরীক্ষাটি (CSIR UGC NET) কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (CSIR) সংস্থার তত্ত্বাবধানে রয়েছে।

SET: ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি দ্বারা পরিচালিত  (NTA) রাজ্য স্তরের যোগ্যতা পরীক্ষা (SLET/SET)। এটি রাজ্য-স্তরের মূল্যায়ন যার মাধ্যমে সহকারী অধ্যাপকের যোগ্যতা অর্জনের জন্য রাজ্যব্যাপী আবেদনকারী প্রার্থীদের বেছে নেওয়া হয়।  রাজ্য সরকারের তত্ত্বাবধানে এই  পরীক্ষা পরিচালিত হয়। SET পরীক্ষা পাস হয়ে গেলে রাজ্য-স্তরের কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে আবেদন করার এবং কাজ করার যোগ্যতা অর্জন করা যায়।

আরও পড়ুন- কোচিং ক্লাস বনাম সেলফ স্টাডি – কোনটিকে বেছে নেবেন UGC NET পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে?

সহকারী অধ্যাপকের নিয়োগ প্রক্রিয়া – 

দেখে নিন কীভাবে একজন ব্যক্তি ধীরে ধীরে  হয়ে ওঠেন সহকারী অধ্যাপক-  

  • ফ্যাকাল্টি উপদেষ্টাদের সঙ্গে পরিচিত হওয়া, তাদের সঙ্গে পরামর্শদাতাদের  দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলা দরকার, যারা সাহায্য করতে পারে এবং সুপারিশ চিঠি লিখে দিতে পারে।
  • পিএইচডির জন্য আবেদন করার সময় সতর্ক থাকা উচিত।  এমন একজন উপদেষ্টার খোঁজ করা উচিত যিনি ভালোভাবে বিষয়ের সঙ্গে সংযুক্ত এবং সহায়ক হিসেবে পাশে থাকবে।
  • বিষয় ভিত্তিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখতে কনফারেন্সে যোগ দিয়ে পেশাদার নেটওয়ার্ক বিস্তার করা দরকার।
  • ঘন ঘন সহযোগিতার মাধ্যমে অন্যান্য অধ্যাপকদের সঙ্গে সহযোগিতামূলক গবেষণার সুযোগের সন্ধান করতে হবে।
  • ব্যতিক্রমী প্রশিক্ষকদের পর্যবেক্ষণ, প্রতিক্রিয়ার প্রতিফলন এবং ধারাবাহিক উন্নতির মাধ্যমে শিক্ষাদানের মৌলিক বিষয়গুলিতে দক্ষ হয়ে ওঠা জরুরি।
  • পিয়ার-পর্যালোচিত প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য নিয়মিত পাণ্ডুলিপি জমা দিন।
  • নিজের কাজ উপস্থাপন করতে হবে – একটি স্থানীয় বা বৈশ্বিক স্কেলে কনফারেন্স উপস্থাপনা প্রদানের প্রতিটি সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।
  • পোস্ট-ডক্টরাল রিসার্চ ফেলোশিপগুলিকে অধ্যাপকের চাকরির দিকে একটি কার্যকর পদক্ষেপ হিসেবে ভাবা দরকার।
  • এই পরিমণ্ডলে একটি সক্রিয় পদ্ধতি বজায় রাখা আপনার সাফল্যের সম্ভাবনাকে সহজতর করবে।

FAQs

একজন সহকারী অধ্যাপক হওয়ার জন্য যোগ্যতার মানদণ্ড কি রয়েছে?

স্নাতকোত্তর ডিগ্রিতে কমপক্ষে ৫৫% নম্বর সহ একটি ভালো একাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। এরপর সহকারী অধ্যাপক হওয়ার যোগ্যতা অর্জনের জন্য আপনাকে UGC NET, UGC CSIR NET, SET ইত্যাদিতে উত্তীর্ণ হতে হবে। ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হওয়ার জন্য প্রায়ই পিএইচডির প্রয়োজন হয়।

একজন সহকারী অধ্যাপকের বেতন কাঠামো কীরূপ হয়?

একজন সহকারী অধ্যাপকের বেতন প্রাথমিক স্তরে মোটামুটি ৩৫০০০-৫০০০০ পর্যন্ত হতে পারে।

একজন সহকারী অধ্যাপক কি কখনো পদোন্নতি পেতে পারেন?

হ্যাঁ, নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে, তাদের সহযোগী অধ্যাপক, অধ্যাপক পদে পদোন্নতি ঘটতে পারে।

সহকারী অধ্যাপক হওয়ার জন্য কি পিএইচডি বাধ্যতামূলক?

না। উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদানের জন্য পিএইচডি বাধ্যতামূলক নয়। UGC ঘোষণা করেছে যে যেকোনো উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহকারী অধ্যাপক পদে সরাসরি নিয়োগের জন্য সর্বনিম্ন মানদণ্ড হবে NET/SET/SLET/ CSIR NET।

ভারতে কলেজের অধ্যাপক হতে কতদিন সময় লাগে?

ভারতে কলেজের অধ্যাপক হতে প্রায় ৫-৬ বছর সময় লাগে। তবে অবশ্যই এর ব্যতিক্রমও রয়েছে। কোনো কোনো প্রার্থী স্নাতকোত্তর ডিগ্রির অধ্যয়নরত অবস্থাতেও নেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে। 

একজন অধ্যাপকের কী কী দক্ষতা থাকা প্রয়োজনীয়?

একজন অধ্যাপকের শিক্ষাদানের দক্ষতা, সাংগঠনিক দক্ষতা, গবেষণা করার দক্ষতা থাকা অত্যন্ত আবশ্যক। এই সবকটি দক্ষতা বর্তমান থাকলে তবেই একজন শিক্ষার্থী ভালো সহকারী অধ্যাপক হয়ে উঠতে পারবে।

Assistant Professor
how to become a professor
teaching exams
NET Paper 1 and Paper 2 Batch AD

Connect with Us